মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ঈশ্বরদীতে ব্র্যাক এর উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত পাকশীতে যুবলীগ কর্মী মানিককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা ঈশ্বরদীতে দুই শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ও সংবর্ধনা দিল কিন্ডার গার্টেন এ্যাসোসিয়েশন ঈশ্বরদীতে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ৪৫ বছরের বসত বাড়ীর সীমানা প্রাচীর ভাংচুর ও বাড়ি দখলের অভিযোগ! ঈশ্বরদীতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন- বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ ঈশ্বরদীতে বিএনপি’র বিশাল আনন্দ মিছিল ঈশ্বরদীতে শেখ হাসিনার ট্রেন বহরে গুলি ও হামলা মামলায় বিএনপির ৩০ নেতাকর্মীর জামিন ঈশ্বরদী প্রেসক্লাবের পূর্বের নির্বাচিত কমিটি পুনর্বহাল আতংকে পদ্মা পাড়ের মানুষ স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী মেহেদীর নেতৃত্বে বিশাল শোভাযাত্রা
শিরোনাম :
ঈশ্বরদীতে ব্র্যাক এর উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত পাকশীতে যুবলীগ কর্মী মানিককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা ঈশ্বরদীতে দুই শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ও সংবর্ধনা দিল কিন্ডার গার্টেন এ্যাসোসিয়েশন ঈশ্বরদীতে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ৪৫ বছরের বসত বাড়ীর সীমানা প্রাচীর ভাংচুর ও বাড়ি দখলের অভিযোগ! ঈশ্বরদীতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন- বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ ঈশ্বরদীতে বিএনপি’র বিশাল আনন্দ মিছিল ঈশ্বরদীতে শেখ হাসিনার ট্রেন বহরে গুলি ও হামলা মামলায় বিএনপির ৩০ নেতাকর্মীর জামিন ঈশ্বরদী প্রেসক্লাবের পূর্বের নির্বাচিত কমিটি পুনর্বহাল আতংকে পদ্মা পাড়ের মানুষ স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী মেহেদীর নেতৃত্বে বিশাল শোভাযাত্রা

 

অবহেলিত রেলওয়ে

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৭
  • ৫৭২ বার
ফাইল ছবি

প্রথম আলোর খবর অনুযায়ী, সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় অনুমোদিত ৩ হাজার ১৭১ জনবলের বিপরীতে বর্তমানে ২৮টি উপকারখানায় (শপ) কর্মরত আছেন ১ হাজার ২০৪ জন শ্রমিক-কর্মচারী। অর্থাৎ জনবল ঘাটতি ১ হাজার ৯৬৭ জন। অনেকে কমিশন পাওয়ার আশায় দেশে যন্ত্রপাতি না বানিয়ে বিদেশ থেকে আমদানি করতে বেশি উৎসাহী।

কোনো কারখানা কি দুই-তৃতীয়াংশ পদ খালি রেখে চলতে পারে? কিন্তু বাংলাদেশ রেলওয়ে বলে কথা। আড়াই দশক আগে রেলওয়েতে সোনালি করমর্দনের মাধ্যমে রেলওয়ের লোকবল কমানো হয়েছিল। সেটি ছিল ভুল সিদ্ধান্ত—মাথাব্যথা সারানোর নামে মাথা কেটে ফেলা।

রেলওয়ের প্রতি আগের সরকারগুলোর অবহেলা এতটাই প্রকট ছিল যে তারা মন্ত্রণালয়টি তুলে দিয়ে একটি বিভাগে রূপ দিয়েছিল। এখন আলাদা রেলপথ মন্ত্রণালয় হলেও আগের বদভ্যাস কাটাতে পারেননি রেলওয়ের পদাধিকারীরা। যেখানে একটি কারখানায় অনুমোদিত জনবলের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ পদ খালি, সেখানে রেলওয়ের উন্নয়নে সরকার আগ্রহী দাবি করা হাস্যকর। প্রতিবেশী ভারতে যখন রেলপথের সেবা বাড়ানো হচ্ছে, তখন বাংলাদেশে রেলওয়ে সংকুচিত করা আত্মঘাতী ছাড়া কিছু নয়।

রেলওয়ের আয় বাড়াতে হলে এর যাত্রীসেবার মানের পাশাপাশি রেলপথের দৈর্ঘ্যও বাড়াতে হবে। বর্তমানে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় সীমিত লোকবল দিয়ে মাসে যদি গড়ে ২৬টি কোচ ও ২৫টি মালবাহী ওয়াগন মেরামত এবং প্রায় ১ হাজার ২০০ রকমের যন্ত্রাংশও তৈরি সম্ভব হয়ে থাকে তাহলে প্রয়োজনীয় লোকবল থাকলে অনেক বেশি কোচ-ওয়াগন মেরামত ও যন্ত্রাংশ তৈরি করা সম্ভব হতো। দেশে এসব রেলওয়ে সরঞ্জাম তৈরি হলে রেলওয়ে যেমন স্বাবলম্বী হবে, তেমনি মানুষের কর্মসংস্থানও হবে।

অবিলম্বে সৈয়দপুর কারখানায় অনুমোদিত পদে লোক নিয়োগ করে এর উৎপাদন বাড়ানো হোক। রেলওয়েকে স্বাবলম্বী করতে হলে এর বিকল্প নেই।

 

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..