ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রণোদনার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে ডাঃ আসমা খাঁনের বিরুদ্ধে। ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে চলমান করোনা ভ্যাকসিন কার্যক্রম চালানোর জন্য ডাক্তার নার্সসহ যাঁরা জীবন বাজি রেখে ভ্যাকসিনসহ সেবা দিচ্ছেন তাঁদের সন্মানে সরকারের পক্ষ থেকে কয়েক লক্ষ টাকা প্রনোদনা আসে। কিন্ত সামান্য কিছু টাকা নাম মাত্র বন্টন করে ডাঃ আসমা খাঁনসহ তিন জন কর্মকর্তা সব টাকা আত্মসাৎ করে দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যতসামান্য টাকা কর্মচারীদের মধ্য বন্টন করা হলেও তারা প্রতিবাদ করার সাহস পায়নি। তাই হাসপাতালের কয়েকজন স্বাস্থ্য কর্মী গোপনে এই প্রতিবেদককে বিষয়টি অবগত করেছেন।
দুঃখ্যভারাক্রান্ত মন নিয়ে একজন স্বাস্থ্যকর্মী বললেন, স্ত্রী-সন্তান পরিবারকে ফেলে মনের ভয়কে জয় করে জনগনকে করোনা টিকা দিচ্ছি। অথচ কিছু কর্মকর্তা আমাদের ফাঁকি দিয়ে নিজেরাই লক্ষ লক্ষ টাকা মেরে দিল। এমনকি সেই ভুক্তভোগী ডাঃ আসমা খাঁনসহ তিন কর্মকর্তাদের বিশোদগার করে বলেন “যারা আমাদের টাকা মেরে দিল, ঐ টাকা যেন তাদেরই করোনা চিকিৎসায় শেষ হয়”। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগীগা জানান ডাঃ আসমা খাঁনসহ তিনজন কর্মকর্তা টাকাগুলো ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছেন। ডাঃ আসমা খানের সাথে আরও কারা জড়িত খুব শ্রীঘ্রই তাদের নাম প্রকাশ করা হবে। এবিষয়ে ঈশ্বরদী সরকারী কলেজের সাবেক ভিপি ও পৌর আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ইমরুল কায়েস দারা তার ফেসবুক আইডিতে এই পোষ্ট দেওয়ার পর পরই পুরো ঈশ্বরদীময় নানা আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠে।
Leave a Reply